Details is here
করোনাভাইরাস সংক্রমণ সারা পৃথিবী জুড়ে বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে ইতিবাচক বা মন ভালো করার মতো খবর পাওয়া কঠিন। কিন্তু ভালো খবর যে একেবারেই নেই তা নয়। তারই কয়েকটি এখানে।বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি হচ্ছে
সারা বিশ্ব তাকিয়ে আছে বৈজ্ঞানিকদের দিকে - কবে তারা করোনাভাইরাসের একটি টিকা তৈরি করবেন।
আসলে একটি নয়, বেশ কিছু টিকা তৈরি হচ্ছে। অবশ্য টিকা তৈরি হতে সময় লাগে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এক বছর থেকে ১৮ মাস সময়ের আগে এই টিকা প্রস্তুত হবে না।
তবে যেহেতু বিজ্ঞানীরা দ্রুত কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন তাই ভাইরাস সম্পর্কে আরো নতুন নতুন তথ্য জানা যাচ্ছে।
যেমন এ সপ্তাহেই কোভিড নাইনটিনের জেনেটিক কোড সম্পর্কিত এক গবেষণায় জানা গেছে যে এই সার্স-কোভ-টু ভাইরাস নতুন হোস্টের দেহে প্রবেশ করলে খুব কম সংখ্যক মিউটেশন হয়।
তা যদি ঠিক হয় তাহলে একটি মাত্র টিকা দিয়েই একজন মানুষের দেহে দীর্ঘ দিনের জন্য রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি করে দেয়া যাবে। এটা টিকা প্রস্তুতকারকদের জন্য ভাল খবর, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
করোনাভাইরাস: ১১২তম জন্মদিনে বিশ্বের বয়স্কতম মানুষটি ঘরে একা
করোনাভাইরাস সম্পর্কে অজানা কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
চীন বিধিনিষেধ শিথিল করছে
অন্তত এখনকার মত চীন বিশ্বাস করছে যে করোনাভাইরাস সংক্রমণজনিত জরুরি অবস্থাকে তারা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে এসেছে।
স্থানীয়ভাবে হওয়া সংক্রমণ এখন খুবই কম। নতুন যারা আক্রান্ত হচ্ছেন তারা বেশিরভাগই বিদেশ থেকে আসা।
ফলে চীনে রোগ ছড়ানো ঠেকাতে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছিল তা এখন শিথিল করা হচ্ছে।
চীনের যে উহান শহর থেকে করোনাভাইরাস মহামারির সূচনা হয়েছিল - সেই শহরটি দুই মাসেরও বেশি সময় অবরুদ্ধ রাখার পর আজ আংশিকভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে।উহান শহর পুরোপুরি খুলে দেয়া হবে আগামী ৮ই এপ্রিল।
চীনের রাজধানী বেইজিংএ মানুষ এখন মুক্ত বাতাসে শ্বাস নিতে পারছে। অবশ্য নতুন করে সংক্রমণ শুরু হবার সম্ভাবনা এখনো আছে - কিন্তু চীন চেষ্টা করছে স্বাভাবিক পরিস্থিতি ফিরিয়ে আনতে।
0 comments:
Post a Comment